ডেস্ক রিপোর্ট :
অধ্যাপক ড. মুহাম্মদ ইউনূসের নেতৃত্বাধীন অন্তর্বর্তী সরকারের উপদেষ্টা পরিষদ আগামীকাল সোমবার বিশেষ বৈঠক বসছে।
জানা গেছে, নারী ও শিশু নির্যাতন দমন (সংশোধন) অধ্যাদেশের খসড়া অনুমোদনের জন্য আগামীকাল এই বিশেষ সভা বসছে।
এই অধ্যাদেশ অনুমোদন পেলে ধর্ষণ মামলার বিচারের সময় কমিয়ে অর্ধেক করা যাবে মনে করছেন সংশ্লিষ্ট ব্যক্তিরা।
মাগুরায় আলোচিত আট বছরের শিশু ধর্ষণের ঘটনায় দেশব্যাপী প্রতিবাদের ঝড় ওঠে।
দাবি ওঠে ধর্ষকদের দ্রুত বিচারের। এই প্রেক্ষাপটে আইন, বিচার ও সংসদ বিষয়ক মন্ত্রণালয় ধর্ষণে অভিযুক্তের দ্রুত বিচারের জন্য একটি সংশোধনীর খসড়া তৈরি করে।
সম্প্রতি আইন উপদেষ্টা অধ্যাপক আসিফ নজরুল বলেছেন, ধর্ষণ মামলার তদন্ত ও বিচারের সময় কমিয়ে অর্ধেক করে নারী ও শিশু নির্যাতন দমন (সংশোধন) অধ্যাদেশের খসড়া প্রণয়ন করা হয়েছে।
এর আগে আইন উপদেষ্টা সাংবাদিকদের জানিয়েছিলেন, ধর্ষণের মামলায় তদন্তের সময় ৩০ থেকে কমিয়ে ১৫ দিন করা হচ্ছে। আর বিচার শেষ করতে হবে ৯০ দিনের মধ্যে।
এ ছাড়া উপযুক্ত ক্ষেত্রে বিচারক যদি মনে করেন তবে ডিএনএ প্রতিবেদন ছাড়াই চিকিৎসা সনদের ভিত্তিতে এবং পারিপার্শ্বিক সাক্ষীর ভিত্তিতে মামলার বিচারকাজ চালাতে পারবেন। এমন বিধান রেখে আইন সংশোধন করা হচ্ছে।
এটিভি বাংলা / হৃদয়
Leave a Reply