বরিশালের হয়ে ব্যার্থ হয় গেইল-ব্রাভোর ওপেনিং জুটি। দলীয় ২৪ রানেই তিন উইকেট হারিয়ে এক পর্যায়ে খাদের কিনারায় দাড়িয়ে ছিল বরিশাল। তখনই ত্রাতা হয়ে এলেন সাকিব। এতোদিনের আরাধ্য সেই ঝলক দেখালেন দেশসেরা অলরাউন্ডার। ২৭ বলে ৩ ছক্কায় ও ২ চারে সাজালেন ৪১ রানের ঝড়ো ইনিংস। সাথে ছিলেন নাজমুল হোসেন শান্ত ৪৫ রান নিয়ে। কামরুল ইসলাম রাব্বির বলে ইয়াসির আলীর হাতে ক্যাচ তুলে যখন বিদায় নেন তখন বরিশালের সংগ্রহে চ্যালেঞ্জিং স্কোর।
১৪৫ রানের টোটাল ডিফেন্ড করতে নেমেও বল হাতে সাকিবের ঘুর্ণি জাদু। দলীয় ২৩ রানে ফেরান সৌম্য সরকারকে। এরপর ৬ রানে রনি তালুকদারও হন তার দ্বিতীয় শিকার। তবে অলরাউন্ড নৈপুন্যের পাশাপাশি অধিনায়ক সাকিবের কেরামতিও দেখল বিপিএল। খুলনার হয়ে যখন ইয়াসির রাব্বি আর মিস্টার ডিপেন্ডেবল মুশফিকুর রহিম জয়ের সপ্ন দেখাচ্ছিলেন তখন সাকিবের বোলার সিলেকশন আর ফিল্ডার প্লেসমেন্টে ধরা পড়েন মুশফিকুর রহিম। দলীয় ১১৪ রানের মাথায় শফিকুল ইসলামের বলে তৌহিদ হৃদয়ের হাতে ক্যাচ দিয়ে ২২ বলে ৩৩ রান করে ফিরে যান তিনি। এরপর ১৩৯ রানেই গুটিয়ে যায় খুলনা।
বিপিএলে ঢাকার বিপক্ষে ব্যাট হাতে ২৩ রান আর ভিক্টোরিয়ান্স ম্যাচে ২ উইকেটে ২৫ ছিলো সাকিবের সর্বোচ্চ।
এটিভি বাংলা/শুভ্র
Leave a Reply