1. [email protected] : @nexttech :
  2. [email protected] : SM Solaiman : SM Solaiman
রবিবার, ২২ ডিসেম্বর ২০২৪, ০৭:১৯ পূর্বাহ্ন

সহায়তার বদলে ধর্ষন

এটিভি নিউজ ডেস্ক
  • Update Time : শুক্রবার, ৭ জানুয়ারি, ২০২২
  • ৩৯৮ Time View

চাইলো সাহায্য হলো ধর্ষিত। তাও আবার পুলিশ কর্তৃক থানা কম্পাউন্ডের ভিতর। ধর্ষিতা (২৩) ঢাকায় একটি বেসরকারী প্রতিষ্ঠানে কর্মী।  ভিকটিমের মা বাদী হয়ে নোয়াখালী মডেল থানায় অভিযোগ দায়ের করেন। অভিযুক্ত ট্রাফিক কনস্টেবল মুন্সি মুকবুল হোসেনসহ ৪ জনকে গ্রেফতার করেছে পুলিশ।

গ্রেপ্তারকৃতরা হলেন, ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলার কসবা উপজেলার মাদলা গ্রামের আব্দুল ওহাবের ছেলে ও সদর ট্রাফিক পুলিশের কনস্টেবল মকবুল হোসেন (৩২), বেগমগঞ্জ উপজেলার নাজিরপুর গ্রামের মৃত আমান উল্যার ছেলে সিএনজি চালক মো. কামরুল (২৫), একলাশপুর ইউনিয়নের অনন্তপুর গ্রামের আবুল কাশেমের ছেলে নুর হোসেন কালু (৩০) ও সদর উপজেলার দাদপুর গ্রামের মৃত মফিজ উল্যার ছেলে আবদুল মান্নান (৪৯)।

মামলার তদন্তকারী কর্মকর্তা সুধারাম মডেল থানার পরিদর্শক (অপারেশন) মিজানুর রহমান পাঠান জানান, গতকাল বৃহস্পতিবার দুপুরে ওই নারী ফেনী থেকে মাইজদীতে আসেন। মাইজদীতে আসার পর তাঁর টাকার সংকট দেখা দিলে পূর্ব পরিচিত সিএনজি চালিত অটোরিকশা চালক মো. কামরুলের সঙ্গে দেখা করেন তিনি। একপর্যায়ে কামরুল, আবদুল মান্নান ও নুর হোসেন কালু ওই নারীকে সদর ট্রাফিক পুলিশের কনস্টেবল (মুন্সি) মকবুল হোসেনের কাছে নিয়ে যান। এ সময় তাঁদের সহযোগিতায় মুন্সি মকবুল হোসেন নারীকে ট্রাফিক পুলিশের বাবুর্চি আবুল কালামের কক্ষে নিয়ে ধর্ষণ করে। ঘটনার পরপরই ওই নারী পাশের সুধারাম থানা-পুলিশকে বিষয়টি জানান।

সুধারাম মডেল থানার ওসি মো. সাহেদ উদ্দিন ঘটনার সত্যতা নিশ্চিত করে বলেন, ‘এই ঘটনায় ভুক্তভোগীর মা বাদী হয়ে চারজনের বিরুদ্ধে মামলা করেছেন। মামলার সব আসামিকে গ্রেপ্তারের পর আদালতে পাঠানো হয়েছে। ভুক্তভোগীর শারীরিক পরীক্ষার জন্য নোয়াখালী জেনারেল হাসপাতালে পাঠানো হয়েছে।’

 

Please Share This Post in Your Social Media

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

More News Of This Category
© 2022
কারিগরি সহায়তা: Next Tech